
গাজীপুর জেলা সংবাদদাতা: মাইদুল ইসলাম।
গাজীপুর জেলা টঙ্গী সোনাভানের বস্তিতে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা মাদকের স্পোর্ট চলমান, প্রতিদিন রাত মিনিমাম চার থেকে পাঁচ কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয় ।
মাদক ক্রয় করে স্পটে বসেই খাওয়ার খাচ্ছে,
উত্তরা তুরাগ এয়ারপোর্ট গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে যত মোবাইল ছিনতাই ও চোর হয় সব এই স্পটে বিক্রি হয়,মাদকাসক্ত ছিনতাইকারী চোররা মোবাইল চুরি করে এই স্পটে বিক্রি করে মাদক শ্রাবণ করে আসছে জানা যায়।
ছয়টি স্পট খোলা থাকে ইয়াবা হিরোইন গাঁজা মদ ফেনসিডি সব মাদক বিক্রি হচ্ছে।
টঙ্গী গাজীপুরের সংবাদকর্মীদের চোখে কার্ডের চশমা প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার মাদক বিক্রি হচ্ছে, লক্ষ লক্ষ মানুষ স্পটে বসে মাদক পান করছেন,
কিছুদিন পরপর সেনাবাহিনী অভিযান দিয়ে গ্রেফতার করে মামলা দেয় একদিন বন্ধ থাকে,
তার পর আগের মতো সব ঠিকঠাক চলে।
সুশীল সমাজের ব্যক্তিরা বলেন সোনাবানের বস্তিতে কোটি কোটি টাকা মাদক বিক্রি হচ্ছে,স্পটের মালিকদের আটক করে মামলা দিতে হবে।
ঐএলাকার নেতাদের কঠিন হুঁশিয়ারি যদি মহানগর নেতারা দেয় আপনার এলাকায় একটি মাদক স্পট যেন চলে না তবেই মাদক স্পট বন্ধ হবে এছাড়া সম্ভব না , অন্য দিকে বস্তি উচ্ছেদ করে জালের বেড়া দিলেই সবছে ভালো হবে,
স্পটের এক ব্যবসায়ী জানান প্রতি শুক্রবারে আমাদের পাঁচ লক্ষ টাকা প্রাইভেট দিতে হয়।
দুঃখজনক বিষয় জাতির বিবেক সাংবাদিক চোখে কাঠের চশমা।টঙ্গী পশ্চিম থানা পুলিশের চোখে কালো চশমা তাঁরা দেখে না,সোনাবানের বস্তিতে মাদক ব্যবসা ।
আলোর মাঝে অন্ধকার দেখার কেউ নেই টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসিকে সোনাবানের বস্তির মাদক কারবারি বিষয় নিয়ে মোটো ফোনে ফোন দিলে সে বলে কিছুদিন পর পর আমরা অভিযান পরিচালনা করি।
টঙ্গী সোনাবানের বস্তির মাদক ব্যবসা বন্ধ না হইলে হাজার হাজার যুবক-যুবতী তরুণ তরুণীরা মাদকের ছোবলে পড়ে ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে,মাদক খাবে টাকা পরিবারের কাছে না পেয়ে,তারা বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত হচ্ছে, ছিনতাই চুরি ডাকাতি করেছে সরেজমিনে অনুসন্ধান করে জানা যায়।